Header Ads

Header ADS

চুক্তিপত্র বা অঙ্গীকারনামা দলিল লেখার নিয়মঃঃ

 #চুক্তিপত্র _বা_অঙ্গীকারনামা দলিল লেখার নিয়মঃঃ



অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম বা চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম দুটি অভিন্ন বিষয়। যার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো কোন লেনদেন বা কার্যক্রমের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা। একটি কার্যক্রম লেনদেনের ভবিষ্যৎ ফলাফল জাতে সুস্থ হয় এই কারণে দুটি পক্ষের অনুমতিক্রমে সাক্ষীর উপস্থিতিতে চুক্তিপত্র বা অঙ্গীকারনামা লেখা হয়। সমসাময়িক ভাবে বিভিন্ন সময়ে অঙ্গীকারনামা পত্র লেখার দরকার পড়ে থাকে। একটি চুক্তিপত্র বা অঙ্গিকার নামা দলিলে কোন কোন মূল বিষয়গুলো উল্লেখ থাকা উচিত এটা সবার জেনে রাখা আবশ্যক।
📌অঙ্গীকারনামা বা চুক্তিপত্র কিঃঃ
একটি অঙ্গীকারনামা একটি আইনগতভাবে প্রয়োগযোগ্য লিখিত চুক্তি যা তার পক্ষগুলির মধ্যে পারস্পরিক অধিকার এবং বাধ্যবাধকতা তৈরি করে, সংজ্ঞায়িত করে এবং পরিচালনা করে। একটি চুক্তিতে সাধারণত পণ্য, পরিষেবা, অর্থ হস্তান্তর বা ভবিষ্যতের তারিখে যে কোনও একটি স্থানান্তর করার প্রতিশ্রুতি জড়িত থাকে। চুক্তি লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে, আহত পক্ষ বিচারিক প্রতিকার চাইতে পারে যেমন ক্ষতি বা প্রত্যাহার। চুক্তি আইন, চুক্তির সাথে সংশ্লিষ্ট বাধ্যবাধকতার আইনের ক্ষেত্র, এই নীতির উপর ভিত্তি করে যে চুক্তিগুলিকে অবশ্যই সম্মান করতে হবে।
📌চুক্তিনামাতে পেপারে যা যা লিখতে হবেঃঃ
✒️প্রথমে চুক্তির তারিখ লিখতে হবে
✒️চুক্তিপত্রে চুক্তি গ্রহণকারী পক্ষগুলোর ব্যক্তিগত তথ্য যেমন নাম, ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার এবং ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার উল্লেখ করতে হবে
✒️চুক্তি পত্রের উদ্দেশ্য উল্লেখ করতে হবে। অর্থাৎ কোন কারনে চুক্তিপত্রটি লেখা হচ্ছে সেই বিষয়টি উল্লেখ আবশ্যক।
✒️উক্ত চুক্তিতে চুক্তি গ্রহণকারী কোন পক্ষ কি ভূমিকা পালন করবে সেটি বর্ণনা করতে হবে
এরপরে শব্দটি একটি জরুরি বিষয় সেটি হল চুক্তির মেয়াদ কাল। এটি উল্লেখ করতে হবে বাধ্যতামূলক
✒️চুক্তির শর্তাবলী উল্লেখ করতে হবে
✒️চুক্তিপত্রের নিচে উভয় পক্ষের সাক্ষ্যর এবং উভয়পক্ষের সাক্ষী গনের সাক্ষ্যর প্রদান করতে হবে
✒️সবচেয়ে যেটি আছে সেটি হল চুক্তিভঙ্গের ফলাফল। কোন পক্ষ যদি চুক্তিটি ভঙ্গ করে তাহলে ভবিষ্যৎ ফলাফল কি হবে সেটি এখানে নির্ধারণ করে দিতে হবে।
🖋️জয় তালুকদার
🎀সদর সাব-রেজিস্ট্রি অফিস,কোর্ট হিল,চট্টগ্রাম।

কোন মন্তব্য নেই

ULTRA_GENERIC থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.